টেকনাফে একটি মামলায় পরিকল্পিতভাবে নিরপরাধ টেকনাফ স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী নুরুল কায়েস সাদ্দাম কে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে মামলায় নাম ডুকিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। হ্নীলা থেকে টেকনাফ থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে, গত ১০ ফেব্রুয়ারি দায়ের করার মামলাটির ঘটনার তারিখ দেখানো হয়েছে বিগত ২০১৮ সালের ২২ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনকালিন সময়ের।
অথচ উক্ত ব্যবসায়ীর বাড়ি ২০ কিলোমিটার দূরে!
তাকে মিথ্যা মামলায় জড়ানোর কারণে পুরো টেকনাফ জুড়ে প্রতিবাদ ও নিন্দার ঝড় উঠছে।
//নিচে একি সাথে তার ভাই আবদুল আজিজ’কেও অত্র মামলায় ৩৭ নাম্বারে একি রকম আসামি করা হয়।
*আবদুল আজিজের ব্যাখ্যা
↪️বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ
আসসালামু আলাইকুম টেকনাফ বাসী , গত ১০/২/ ২০২৫ তারিখে একটি মামলা দায়ের করা হয় টেকনাফ মডেল থানায়, উক্ত মামলার মধ্যে আমি ৩৭ এবং আমার বড় ভাই জনাব নূরুল কায়েছ’কে ৩৮ নম্বর দেখিয়ে আসামি করে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে!
মামলার বাদী পক্ষ থেকে ২২/১২/২০১৮ সালে যে ঘটনাটি উল্লেখিত আছে ঐ সময় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সেন্টমার্টিনে গুরতে গেছিলাম , যার প্রমাণস্বরুপ নুরুল কায়েসের ফেইসবুকের ২২.১২.২০১৮ সালের ঐদিনের টাইম লাইন চেক দিলে পাওয়া যাবে।
আমরা পারিবারিক ভাবে কোন রাজনীতিতে কোন সময় কোন ভাবে জড়িত ছিলাম না। যা এলাকায় খুঁজ নিলে জানতে পারবেন। বিগত সময়ে ব্যবসায়ীক ক্ষেত্রে বিভিন্ন জনের সাথে, কারণে অকারণে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের সাথে আমাদের ছবি থাকতে পারে। তার মানে এই নই যে, আমরা তার রাজনীতি করি বা রাজনৈতিক ব্যাক্তি হয়ে যাবো। মূল কথা হচ্ছে টেকনাফ স্থলবন্দরে আমরা দীর্ঘ দিন ধরে স্বুনামের সাথে ব্যাবসা করে আসছি। তা কিছু কুচিক্রিমহল কোন মতে সহ্য করতে পারে না। তাই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ঘটনায় আমাদেরকে জড়িয়ে দিয়ে টেকনাফ স্থলবন্দরে আমাদের চিরতরে ব্যবসায় ক্ষতি করতে চাই!
আমরা সরকারকে বছরে শত কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করে দেয়া কি আমাদের জন্য কাল হয়ে দাড়িয়েছে? দেশের রাজস্ব ক্ষাতে উন্নতির জন্য কাজ করতে গিয়ে আমাদের আজ করুণ দশা। এইরূপ চলতে থাকলে আতংকে মানুষ দিন দিন বৈধ ব্যবসা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে! কারণ ব্যাবসা করায় যদি বার বার বিভিন্ন মামলা হামলার কারণ হয়ে দাড়ায় তাহলে মানুষ করবে কি??
অতএব বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি?