1. [email protected] : teknafadmin :
  2. [email protected] : unikbd :
সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫, ১২:১৫ পূর্বাহ্ন

টেকনাফ এর শীর্ষ গডফাদার গ্রেফতার দাবি জানান সাবেক মেয়র ইসমাইল

  • প্রকাশিতঃ রবিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৩২৮ বার পঠিত

উখিয়া-টেকনাফের আলোচিত সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির ভাই শুক্কুর ও মৌলভী মুজিব।

মাদক সংক্রান্ত অর্থ পাচারে টেকনাফের সাবেক সংসদ-সদস্য (এমপি) আব্দুর রহমান বদির  ভাই সম্পৃক্ততা পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) আব্দুর শুক্কুর।

আবদুর রহমান বদির সত্ভাই মৌলভি মুজিবুর রহমান টেকনাফ পৌরসভার কাউন্সিলর। বদির ডান হাত বলে পরিচিত তিনি। এলাকায় প্রচলিত আছে, ‘টেকনাফে মৌলভির ইশারা ছাড়া’ গাছের পাতাও পড়ে না। টেকনাফ শহর থেকে নাফ নদ এবং নীলা, সাবরাং ও শাহপরীর দ্বীপ পর্যন্ত ৩০টি ‘ইয়াবা ঘাট’ চলে মৌলভি মুজিবুরেরই নামে।

মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর (ডিএনসি) ও গোয়েন্দা সংস্থা ইয়াবা কারবারিদের যে তালিকা করেছে তার শীর্ষে আছে মুজিবুরের নাম। চলমান মাদকবিরোধী অভিযানে অনেক কারবারি ধরা পড়লেও মৌলভি মুজিবুর আছেন ধরাছোঁয়ার বাইরে।

গোয়েন্দা তথ্য ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মুজিবুরের মতোই এমপি বদির আরো চার ভাইয়ের নাম আছে মাদক কারবারিদের তালিকায়, তাঁরাও বহাল তবিয়তে। তাঁদের মধ্যে শফিক ও আবদুল আমিন ঢাকায় থেকে ইয়াবার কারবার করছেন।
তালিকাভুক্ত আরো অন্তত ২০ কারবারিকে শনাক্ত করা গেছে, যাঁরা এমপি বদির আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠ। তাঁদের মধ্যে পিএস ফারুক, মং মং সেন ও রাসেল সবচেয়ে প্রভাবশালী। সবার কাছে পরিচিত টিটি ফারুক তার কাজ টাকা পাচার করা ডুবাই এবং মায়ানমারে।

কনাফ থেকে কক্সবাজার হয়ে সারা দেশে ইয়াবা কারবারের সঙ্গে ঘুরেফিরে তাঁদেরই নাম আসে। এ কারণে গোয়েন্দা প্রতিবেদনে এমপি বদিকে ইয়াবার গডফাদার বলে উল্লেখ করা হচ্ছে।

টেকনাফ এর সাবেক মেয়র ইসমাইল দাবি করেন শুক্কুর ও মুজিব কে আইনের আওতায় আনতে পারলে ইয়াবা ৯০ পারসেন্ট কমে যাবে। সেই সাথে তাদের অপারেশন ডেভিল হান্টে তাদের গ্রেফতার দাবি জানান।

শেয়ারঃ

এই জাতীয় অন্যান্য সংবাদ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৫