টেকনাফ এর শীর্ষ দুনীতিবাজ বার্মার ইসমাইল ২০০৫ সালে বার্মা থেকে বড় বড় ইয়াবা নিয়ে আসতো ইসমাইল সেখান থেকে তার পরিচয় হয়েছিল এক রাখায়ান বড় লোকের মেয়ের সাথে পরে তাকে বিয়ে করে তার পর চলে বড় করে চালান মায়ানমার থেকে পশুর পরিমাণ লাভ হয়।
কোটি কোটি ইয়াবার থেকে আসার পর সেই সৌদি আরব চলে যান,তারপর এখান থেকে দুবাই চলে যান,বাংলাদেশ থেকে পাচার করে ইয়াবার প্রচুর পরিমাণ টাকা নিয়ে দুবাই স্বর্ণ চোরাচালান করে বাংলাদেশে।
তারপর আওয়ামী লীগ সরকার আসার পর বিভিন্ন মন্ত্রী এমপিদের সাথে হাত করে বিভিন্ন প্রকল্প থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ইনকাম করেছেন।
এমনকি ইয়াবার বাংলাদেশ থেকে পাচার করে ডুইবাই থেকে আবার বাংলাদেশে রেমিটেন্স পাঠিয়ে হয়ে যান সি আই পি হাত করে বিভিন্ন প্রশাসনের সাথে।
বিভিন্ন জায়গায় পরিচয় দিতেন ডাক্তার দীপু মনির ডান হাত হিসাবে।
পরে কক্সবাজার যুবলীগের সহসভাপতি পদ নেওয়ার জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা ইনভেস্ট করেছেন কিন্তু তার আশা পূরণ হয়নি।
টেকনাফ প্রদীপের আমলে বিভিন্ন লোকদের থেকে হয়রানি কোটি ইনকাম করছেন। জামায়াতে অনেক লোকদের মামলা করছেন বলে অভিযোগ আছে।
৫ আগস্ট সরকারের পতনের সময় ছাত্রদেরকে গুলি করে ইসমাইলের নেতৃত্বে মোশারফ সিকদার বর্তমানের জেল হাজতে আছে। কক্সবাজারের জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেলের সাথে তার গভীর সম্পর্ক। এ দুর্নীতিবাজ ইসমাইলকে আইনের আওতায় দাবি জানাচ্ছে বৈষম্য বিরোধী কক্সবাজার।