অন্যজনের আমদানি করা পণ্য নিজের নামে ট্যাক্স দিয়ে সিআইপি দাবি করেন গডফাদার ফারুক ...
অদ্য ২০১০/১১ সালে অলিয়াবাদ শাপলা চত্বর মসজিদ মার্কেটে মোবাইল রিচার্জ এর দোকানে করতো টিটি ফারুক।তার দুই মামা জিয়াবুল ও আয়াছ তাদের স্বর্ণ ও হুন্ডি ব্যবসা তা দেখা শোনা করতো টিটি ফারুক দিনে ৫০০ টাকা বেতনে কাজ করে , তার মামাদের ব্যবসা থেকে শিখে বাহির হইয়া নিজে জড়িয়ে পড়েন হুন্ডি,স্বর্ণ ও ইয়াবা ব্যবসায়
হয়ে যান। তারপর এমপি বদির বোন বিয়ে করে আর পিছনে ফিরে থাকতে হয় নাই বনে জানে এমপি বদির পার্টনার হয়ে যান টেকনাফ স্থল বন্দরের ব্যবসায়ী তারপরে এমপি বদির চাঁদা করেন বিভিন্ন সেক্টর থেকে এরপর পরিচিত পান টিটি ফারুক থেকে জামাই ফারুক,তারপরে টেকনাফ স্থল বন্দরে দুকে অন্যজনের আমদানি করা পণ্য নিজের নামে ট্যাক্স দিয়ে সিআইপি বনে যান।বন্দরে যত ধরনের দুর্নীতি অনিয়ম আছে সব করলেন সবার কাছে পরিচিত পান এমপি বদির পার্টনার। ফারুক এত অল্প সময়ে শত কোটির টাকার মালিক কিভাবে হলেন তা খতিয়ে দেখতে দুদক ও সকল প্রশাসনকে দাবি স্থানীয় জনসাধার।
আগস্ট স্বৈরশাসক বিদায়ের পর বিএনপির দুই গ্রুপ একদিকে শাহাজান চৌধুরী গ্রুপ অন্যদিকে আব্দুল্লাহ গ্রুপ টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে যাতে মন মতো ব্যবসায় টিকে রাখতে পারে।
কিছু বিএনপি নেতা নাম না বলার সত্ত্বে বলেন শাহজাহান চৌধুরি ও আব্দুল্লাহ এমপি বদির পিএস মোটা অংকের টাকা নিয়েছেন।
অন্যদিকে আবদুল্লা অভিযোগ করেছেন শাহজাহান চৌধুরী এমপি পিএস থেকে টাকা নিয়ে তার এনাম কে টেকনাফ পৌর বিএনপি সহ-সভাপতি পদ বিক্রি করেছেন।